১৯শে মে, ২০২৫ ইং, ৫ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ২০শে জিলক্বদ, ১৪৪৬ হিজরী

তৃণমূলের রাজনীতিতে একজন ডাবলু সরকার

স্টাফ রিপোর্টার:  তৃণমূলের কর্মী থেকে আজ আওয়ামী লীগের নেতা তথা সফল সংগঠক। আজকে তার এই অবস্থান হঠাৎ করেই হয়নি। তিলে তিলে দলের সকল আন্দোলন, লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে নিজেকে বিকশিত করে তুলেছেন ডাবলু সরকার ।
পেয়েছেন নেতা-কর্মী সমর্থকদের অকৃত্রিম স্নেহ ভালবাসা সম্মান। আষির দশকের রাজশাহীর স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বি.বি. হিন্দু একাডেমি থেকে তার ছাত্র রাজনীতির হাতে খড়ি।তার পরিবারের সকল সদস্যই অত্র প্রতিষ্ঠান থেকে তাদের শিক্ষাজীবন শুরু করেন। রাজনীতির শুরু থেকে সে তৎকালীন ছাত্রনেতা নফিকুল ইসলাম সেন্টু, আসাদুজ্জামান আসাদ, চিত্তরঞ্জন দাস, হাবিবুর রহমান বাবু প্রমুখ নেতৃবৃন্দের সান্নিধ্য লাভ করে রাজনীতিতে নিজেকে একজন একনিষ্ঠ মুজিব প্রেমী ও দেশরত্ন শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত ভ্যানগার্ড হিসেবে তার পরিচয় মেলে ধরে।
এরই মধ্যে জাতীয় চার নেতার অন্যতম বরেন্দ্রভূমির বরপুত্র শহীদ এ.এইচ.এম. কামারুজ্জামান হেনার সুযোগ্য পুত্র রাজশাহীবাসীর প্রাণের স্পন্দন, রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র এ.এইচ.এম. খায়রুজ্জামান লিটনের নজরে আসে। এরপর থেকে রাজনীতি জীবনে ভিন্ন মাত্রা যোগ হয়। খায়রুজ্জামান লিটনের অকৃত্রিম স্নেহ ভালবাসায় সে তার রাজনীতিতে দলের সাধারণ নেতাকর্মীদের মাঝে অল্প সময়ে নিজেকে একজন সফল ছাত্রনেতা হিসেবে তুলে ধরেন।
দীর্ঘ রাজনৈতিক পথ পরিক্রমায় তিনি সততা, নিষ্ঠা, দক্ষতা ও যোগ্যতার সাথে দলের অনেক পদ অলংকৃত করেছেন। আগেই বলেছি যে তার রাজনীতির শুরু স্কুল জীবন থেকে। এর মধ্যে রাজশাহী কলেজ ছাত্রলীগের সদস্য, রাজশাহী মহানগর ছাত্রলীগের সদস্য, প্রচার সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক এর মত গুরুত্বপূর্ণ পদে সফলতার সাথে তার দায়িত্ব পালন করেছেন।
ছাত্রলীগের রাজনীতির শেষ করে তিনি মহানগর আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক পদে অধিষ্ঠিত হয় কিন্তু একই সময়ে রাজশাহী মহানগর আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক ভীত মজবুত করার লক্ষ্যে তাকে রাজশাহী মহানগর আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দিলে স্বেচ্ছাসেবক লীগকে একটি শক্তিশালী ভিতের ওপর দাঁড় করান এবং সুষ্ঠু, সুন্দর ও সফল সম্মেলনের মধ্য দিয়ে বিদায় নেন।
এরপর ২০১৪ সালের ২৫ অক্টোবর রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সম্মেলনে নেতা-কর্মী ও কাউন্সিলরদের আকুন্ঠ সমর্থনে সাধারণ সম্পাদক পদে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হন।
সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও তার রাজনৈতিক অভিভাবক এ. এইচ. এম খায়রুজ্জামান লিটনের নির্দেশনায় মহানগর আওয়ামী লীগকে এক অনন্য উচ্চতায় দাড় করান। যা তৃণমূলের কর্মী থেকে শুরু করে রাজশাহীর জনসাধারণের মুখে মুখে উচ্চারিত হয়।

Share Button


     এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ