১৯শে মে, ২০২৫ ইং, ৫ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ২০শে জিলক্বদ, ১৪৪৬ হিজরী

ঢাকা বিমানবন্দর জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি মাহমুদুল হাসানকে হত্যার হুমকি

স্টাফ রিপোর্টার:

বিশিষ্ট অনুসন্ধানী সাংবাদিক মাহমুদুল হাসান কে হত্যা করার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।ঢাকা বিমানবন্দর চোরাচালান চক্র তাকে ক্রমাগত হুমকি দিয়ে যাচ্ছে।অনুসন্ধানে জানা যায় ঢাকা বিমানবন্দর কাস্টম কর্মকতা শামসুদ্দিনের সাথে মুন্সিগন্জ সিরাজদিখান থানা শেখর নগর দক্ষিণ হাটি এলাকার মোঃ মনির হোসেন দীর্ঘ দিন স্বর্ণ,ভারতীয় কাপড়,সিগারেটসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানি করে আসছিলেন। পণ্য চোরাচালানীর টাকা নিয়ে কাস্টমস কর্মকতা শামসুদ্দিনের সাথে বিরোধ বাধে চোরাকারবারি মনির সিন্ডিকেটের।শামসুদ্দিন চোরাই পণ্য খালাস করে দিলেও, মনির গংদের পাসপোর্ট আটকে দেয়। বিষয়টি জানার পর অনুসন্ধানে নামে মাহমুদুল হাসানের অনুসন্ধানী দল। এ দিকে পাসপোর্ট ব্লাক লিস্ট করার হুমকি দেয় কাস্টমস কর্মকতা। মনির চক্র পাসপোর্ট ফিরত পেতে এক লক্ষ ২০ হাজার টাকা চুক্তি করে কর্মকতার সাথে।চুক্তি মোতাবেক টাকা দিয়ে পাসপোর্ট পেতে কাস্টমস অফিসে হাজির হয় মনিরসহ অপর দুই চোরাকারবারি। টাকা লেনদেনের  সময় অনুসন্ধানী সাংবাদিক দলের প্রধান জনতার টিভি সম্পাদক ও প্রকাশক ও  অপরাধ বিচিএার স্টাফ রিপোটার মেহেদী হাসান জুয়েল,বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোটার্স সোসাইটি সদস্য ইফতেখার কমল,ফারুক প্রমুখ সংবাদ কর্মীরা গোপনে তাদের অনৈতিক লেনদেনের ভিডিও ও কথোপকথন ধারন করেন। ভিডিও চিত্র ধারন করতে দেখে মনির গং ও কাস্টমস পিয়ন দৌড়ে পালিয়ে যায়। এ ব্যপারে বার বার শামসুদ্দিনের সাথে যোগাযোগ করার চেস্টা করা হলেও তিনি কথা বলতে রাজি হননি এমন কি দীর্ঘ সময় মোবাইলে যোগাযোগ করার চেস্টা করেও পাওয়া যায়নি।অন্য দিকে চোরাচালানী চক্র প্রধান মনিরের তথ্য অনুসন্ধানে গেলে সাংবাদিকদের ম্যানেজ করার চেস্টা করেও ব্যর্থ হলে মাহমুদুল হাসান কে ম্যানেজ করার চেস্টা চালিয়ে ব্যর্থ হন। এ ব্যপারে ঢাকা বিমানবন্দর জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন সভাপতি,মাহমুদুল হাসান জানান,”চক্র টি আমাকে ম্যানেজ করতে ব্যর্থ হয়ে মোবাইল, ইমুসহ বিভিন্ন মাধ্যমে হত্যার হুমকি দিয়ে আসছে,মনির মোবাইলে  হুমকি দিয়ে বলে আমাদের হাত অনেক লম্বা আমরা চাইলে তোমাকে যে কোন যায়গা হতে তুলে নিয়ে মেরে ফেলার ক্ষমতা রাখি।আমি ইমুতে দেওয়া স্কিন শর্ট এর সাহায্যে আদালতে মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছি”।অনুসন্ধানে জানা যায় মনির শেখরনগর ইউনিয়নের স্হানীয় যুবদল কর্মী।ধানমন্ডিতে একটি চশমার দোকানে ৮ হাজার টাকা বেতনে চাকুরী করে এখন অঢেল সম্পত্তির মালিক। এ ব্যপারে বিমানবন্দর ও সিরাজদিখান থানা বিষয়টি আমলে নিয়ে ব্যবস্হা গ্রহনের কথা জানান।

প্রকাশিত:মাদারল্যান্ড ডেস্ক

Share Button


     এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ